দেশের প্রাচীনতম
প্রত্নতাত্ত্বকি নির্দশন মহাস্থানগড়কে আরো আর্কষণীয় পর্যটন স্পট হিসেবে গড়ে
তোলা হচ্ছে। বাংলাদশে সরকার এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যংক-এডবিরি যৌথ উদ্যোগে
নর্থওয়ে সাউথ এশয়িান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভলপমেন্ট প্রজেক্টের আত্ততায়
সেখানে নির্মাণ করা হবে একাধিক পিকনিক স্পট। পর্যটকদের আবাসন সুবধিার জন্য
নির্মিত হবে আধুনিক ডরমেটরি। বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১১
কিলোমিটার উত্তরে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কের পাশে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই স্থান।
মহাস্থান বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন
পুরাকীর্তি। পূর্বে এর নাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর। এক সময়
মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। এখানে মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন সাম্রাজ্যের
প্রচুর নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে। এর অবস্থান বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ
উপজেলায়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১০ কি.মি উত্তরে মহাস্থান গড় অবস্থিত।
সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষ্মণ সেন (১০৮২-১১২৫) যখন গৌড়ের রাজা ছিলেন তখন এই গড় অরক্ষিত ছিল । মহাস্থানের রাজা ছিলেন নল যার বিরোধ লেগে থাকত তার ভাই নীল এর সাথে।
এসময় ভারতের দাক্ষিণাত্যের শ্রীক্ষেত্র নামক স্থান থেকে এক অভিশপ্ত ব্রাহ্মণ এখানে অসেন পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে। কারণ তিনি পরশু বা কুঠার দ্বারা মাতৃহত্যার দায়ে অভিশপ্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনিই এই দুই ভাইয়ের বিরোধের অবসান ঘটান এবং রাজা হন। এই ব্রাহ্মণের নাম ছিল রাম। ইতিহাসে তিনি পরশুরাম নামে পরিচিত। কথিত আছে পরশুরামের সাথে ফকির বেশী আধ্যাত্মিক শক্তিধারী দরবেশ হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর যুদ্ধ হয়। (১২০৫-১২২০) যুদ্ধে পরশুরাম পরাজিত ও নিহত হন।
মহাস্থান গড় বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রাচীন পর্যটন কেন্দ্র। এখানে মাজার জিয়ারত করতে এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থান হতে বহু লোক সমাগম ঘটে।
মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে ভাসুবিহার নামের গ্রামটিতে পা দিলে চোখে পড়বে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ধ্বংসের চিহ্ন।...যে পুন্ড্রনগরীর কথা এখানে বলা হচ্ছে তা ছিল, রাজধানী। মৌর্য, গুপ্ত, পাল রাজা যিনিই ক্ষমতায় এসেছেন পুন্ড্রনগরীকেই বানিয়েছেন রাজধানী। মৌর্যদের শাসনের পর গুপ্ত আমল। এর পর আনুমানিক ৭শ' ৫০ খ্রিস্টাব্দে গোপাল পাল পুন্ড্রনগরের শাসনভার গ্রহণ করলে পরবর্তী ৪শ' বছরে পালদের শাসনামলেই বাংলাদেশ শৌর্যে, বীর্যে, কৃষ্টিতে ও সভ্যতার চরম শিখরে পৌঁছে। এরপর সেনারাজগণের আমলে এ অঞ্চলের শাসন স্থানান্তরিত হতে থাকে গৌড়ে। এর মধ্যে ১৪০৩ খ্রিস্টাব্দে বলখী নগরের শাহ সুলতান (র.) ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য এ অঞ্চলে আসেন ইতিহাস থেকে জানা যায়। পুন্ড্রনগরের শেষ রাজা পরশুরামকে যুদ্ধে পরাজিত করে বিজয়ী হন। প্রাচীরঘেরা নগরী শুরু হওয়ার আগে উঁচু যে স্থান দেখা যায় সেখানেই রয়েছে শাহ সুলতান (র.)-এর বিশাল মাজার। আর এর পাশেই রয়েছে বিশাল মসজিদ। বর্তমানে মসজিদকে আরও উন্নত করার কাজ চলছে অবিরাম। এরই সাথে চলছেও মাজার উন্নয়নেরও কাজ।
কিংবদন্তী হয়ে আছে, শাহ সুলতান বলখী (র.) এখনো লোকে বলে এমনকি লোক মুখে শোনা যায়- মাছের পিঠে করে এ অঞ্চলে এসেছিলেন সে জন্য বলা হয় মাহীসওয়ার। ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, সেই সময় প্রমত্তা করতোয়ায় মাছ আকৃতির নৌকায় করে এসেছিলেন তিনি। সেদিনের সেই খরস্রোতা করতোয়া আজ শীর্ণকায় এক নদী। পুরো খালের মতো অবস্থা এখন এই নদীটির। যা দেখা যাবে মহাস্থানে। গড়ের একাংশে চোখে পড়বে ইঁদারা। বলা হয় জীয়তকুন্ড। জনশ্রুতি চালু হয়েছে, রাজা পরশুরামের সৈন্য নিহত হলে এই জীয়তকুন্ডে ফেলে দিলে জীবিত হতো। পরে জীয়তকুন্ডের কথিত অলৌকিক কান্ড লোক মুখে প্রচারিত হয়। এবং তখন দিনে লোকেরা এটা বিশ্বাস করতো।
তবে এ সকল কথার কোনো ভিত্তি নেই। এখনো পৌরাণিক গল্প হয়ে ফিরছে মানুষের মুখে-মুখে যুগ যুগ ধরে। যেমন গল্প তৈরি হয়েছে বেহুলা-লখিন্দরের নামে, মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এক উঁচু বৌদ্ধবিহারকে ঘিরে।
যেভাবে যাবেন
বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশপথ নামে খ্যাত বগুড়া জেলা শহরে। তারপর শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার উত্তরে যেতে হবে। বিশ্বরোড নামে পরিচিত বগুড়া-রংপুর মহাসড়ক ধরে যে কোনো যানবাহন ব্যবহার করে নেমে পড়া যাবে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন নগরী মহাস্থানগড়।
ঢাকা থেকে খুব সহজেই সড়ক পথে বগুড়া যাওয়া যায়। রাজধানীর কল্যাণপুর, গাবতলী ও মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ৩০ মিনিট পর পর বাস ছাড়ে।
এস.আর, শ্যামলী, টি.আর, হানিফ, বাবলু, শাহ্ সুলতান সহ আরো অনেক পরিবহন সংস্থার বাস চলাচল করে এই রুটে। সময় লাগে ৪ থেকে ৬ ঘন্টা এবং ভাড়া পড়বে ৩৮০ থেকে ৬০০ টাকা। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনেও বগুড়া আসা যায়।রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমানিরহাট এক্সপ্রেস নামের দু’টো ট্রেন পাবেন এখান থেকে।
বগুড়া শহরের হাড্ডিপট্টি বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে এবং দত্তবাড়ি থেকে টেম্পু অথবা সিএনজি অটোরিক্সায় চড়ে আধা ঘণ্টার মধ্যেই পা রাখা যাবে মহাস্থানগড়ে।
সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষ্মণ সেন (১০৮২-১১২৫) যখন গৌড়ের রাজা ছিলেন তখন এই গড় অরক্ষিত ছিল । মহাস্থানের রাজা ছিলেন নল যার বিরোধ লেগে থাকত তার ভাই নীল এর সাথে।
এসময় ভারতের দাক্ষিণাত্যের শ্রীক্ষেত্র নামক স্থান থেকে এক অভিশপ্ত ব্রাহ্মণ এখানে অসেন পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে। কারণ তিনি পরশু বা কুঠার দ্বারা মাতৃহত্যার দায়ে অভিশপ্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনিই এই দুই ভাইয়ের বিরোধের অবসান ঘটান এবং রাজা হন। এই ব্রাহ্মণের নাম ছিল রাম। ইতিহাসে তিনি পরশুরাম নামে পরিচিত। কথিত আছে পরশুরামের সাথে ফকির বেশী আধ্যাত্মিক শক্তিধারী দরবেশ হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (র:) এর যুদ্ধ হয়। (১২০৫-১২২০) যুদ্ধে পরশুরাম পরাজিত ও নিহত হন।
মহাস্থান গড় বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রাচীন পর্যটন কেন্দ্র। এখানে মাজার জিয়ারত করতে এবং ভ্রমণের উদ্দেশ্যে প্রতিদিন বিভিন্ন স্থান হতে বহু লোক সমাগম ঘটে।
মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার পশ্চিমে ভাসুবিহার নামের গ্রামটিতে পা দিলে চোখে পড়বে এলোমেলোভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে ধ্বংসের চিহ্ন।...যে পুন্ড্রনগরীর কথা এখানে বলা হচ্ছে তা ছিল, রাজধানী। মৌর্য, গুপ্ত, পাল রাজা যিনিই ক্ষমতায় এসেছেন পুন্ড্রনগরীকেই বানিয়েছেন রাজধানী। মৌর্যদের শাসনের পর গুপ্ত আমল। এর পর আনুমানিক ৭শ' ৫০ খ্রিস্টাব্দে গোপাল পাল পুন্ড্রনগরের শাসনভার গ্রহণ করলে পরবর্তী ৪শ' বছরে পালদের শাসনামলেই বাংলাদেশ শৌর্যে, বীর্যে, কৃষ্টিতে ও সভ্যতার চরম শিখরে পৌঁছে। এরপর সেনারাজগণের আমলে এ অঞ্চলের শাসন স্থানান্তরিত হতে থাকে গৌড়ে। এর মধ্যে ১৪০৩ খ্রিস্টাব্দে বলখী নগরের শাহ সুলতান (র.) ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য এ অঞ্চলে আসেন ইতিহাস থেকে জানা যায়। পুন্ড্রনগরের শেষ রাজা পরশুরামকে যুদ্ধে পরাজিত করে বিজয়ী হন। প্রাচীরঘেরা নগরী শুরু হওয়ার আগে উঁচু যে স্থান দেখা যায় সেখানেই রয়েছে শাহ সুলতান (র.)-এর বিশাল মাজার। আর এর পাশেই রয়েছে বিশাল মসজিদ। বর্তমানে মসজিদকে আরও উন্নত করার কাজ চলছে অবিরাম। এরই সাথে চলছেও মাজার উন্নয়নেরও কাজ।
কিংবদন্তী হয়ে আছে, শাহ সুলতান বলখী (র.) এখনো লোকে বলে এমনকি লোক মুখে শোনা যায়- মাছের পিঠে করে এ অঞ্চলে এসেছিলেন সে জন্য বলা হয় মাহীসওয়ার। ইতিহাসবিদগণ বলেছেন, সেই সময় প্রমত্তা করতোয়ায় মাছ আকৃতির নৌকায় করে এসেছিলেন তিনি। সেদিনের সেই খরস্রোতা করতোয়া আজ শীর্ণকায় এক নদী। পুরো খালের মতো অবস্থা এখন এই নদীটির। যা দেখা যাবে মহাস্থানে। গড়ের একাংশে চোখে পড়বে ইঁদারা। বলা হয় জীয়তকুন্ড। জনশ্রুতি চালু হয়েছে, রাজা পরশুরামের সৈন্য নিহত হলে এই জীয়তকুন্ডে ফেলে দিলে জীবিত হতো। পরে জীয়তকুন্ডের কথিত অলৌকিক কান্ড লোক মুখে প্রচারিত হয়। এবং তখন দিনে লোকেরা এটা বিশ্বাস করতো।
তবে এ সকল কথার কোনো ভিত্তি নেই। এখনো পৌরাণিক গল্প হয়ে ফিরছে মানুষের মুখে-মুখে যুগ যুগ ধরে। যেমন গল্প তৈরি হয়েছে বেহুলা-লখিন্দরের নামে, মহাস্থানগড় থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এক উঁচু বৌদ্ধবিহারকে ঘিরে।
যেভাবে যাবেন
বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশপথ নামে খ্যাত বগুড়া জেলা শহরে। তারপর শহর থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার উত্তরে যেতে হবে। বিশ্বরোড নামে পরিচিত বগুড়া-রংপুর মহাসড়ক ধরে যে কোনো যানবাহন ব্যবহার করে নেমে পড়া যাবে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন নগরী মহাস্থানগড়।
ঢাকা থেকে খুব সহজেই সড়ক পথে বগুড়া যাওয়া যায়। রাজধানীর কল্যাণপুর, গাবতলী ও মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রতি ৩০ মিনিট পর পর বাস ছাড়ে।
এস.আর, শ্যামলী, টি.আর, হানিফ, বাবলু, শাহ্ সুলতান সহ আরো অনেক পরিবহন সংস্থার বাস চলাচল করে এই রুটে। সময় লাগে ৪ থেকে ৬ ঘন্টা এবং ভাড়া পড়বে ৩৮০ থেকে ৬০০ টাকা। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনেও বগুড়া আসা যায়।রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমানিরহাট এক্সপ্রেস নামের দু’টো ট্রেন পাবেন এখান থেকে।
বগুড়া শহরের হাড্ডিপট্টি বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে এবং দত্তবাড়ি থেকে টেম্পু অথবা সিএনজি অটোরিক্সায় চড়ে আধা ঘণ্টার মধ্যেই পা রাখা যাবে মহাস্থানগড়ে।
বগুড়া
শহর থেকে বাস অথবা সিএনজিচালিত অটোরিকশাযোগে আপনাকে নামতে হবে গোকূল
বাজারে। সেখান থেকে ভ্যান অথবা রিকশায় অনায়াসে পেঁৗছে যেতে পারবেন বেহুলার
বাসরঘরে। রাতে থাকতে চাইলে ফিরে আসতে হবে বগুড়া শহরে। কেননা, এ এলাকার
আশপাশে কোনো হোটেল বা মোটেল নেই। - See more at:
http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=11-06-2013&feature=yes&type=single&pub_no=507&cat_id=3&menu_id=67&news_type_id=1&index=3#sthash.Vzvy8cTO.dpuf
বিশ্ব
ঐতিহ্যের কথা আলোচনা হলে বাংলাদেশের যে সকল ঐতিহাসিক প্রাচীন নিদর্শনের
সাক্ষাত পাওয়া যায়। তার মধ্যে অন্যতম প্রাচীনত্বের দাবিদার বগুড়া জেলার
অন্তর্গত পুন্ড্রনগর যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
বিশ্ব
ঐতিহ্যের কথা আলোচনা হলে বাংলাদেশের যে সকল ঐতিহাসিক প্রাচীন নিদর্শনের
সাক্ষাত পাওয়া যায়। তার মধ্যে অন্যতম প্রাচীনত্বের দাবিদার বগুড়া জেলার
অন্তর্গত পুন্ড্রনগর যা বর্তমানে মহাস্থানগড় নামে পরিচিত। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
ধারণা
করা হয় বহিঃশক্রর হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তৎকালীন শাসকগণ এখানে
পূনর্রাজত্বের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। আর এই দুর্গকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে
দুর্গ পুন্ড্রনগর। এই স্থানটি পছন্দের জন্য করতোয়া নদীর অবস্থানকেও অনেকে
গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ আজকের মৃত করতোয়া সে সময় সাগরের মতো
প্রশস্ত ছিল বলে প্রাচীন পুস্তক ও তথ্য থেকে প্রমাণ পাওয়া যায়। দুর্গটির
চারপাশে উত্তোলিত পনের পঁচিশ মিটার উঁচু প্রাচীর বন্যা এবং বহিঃশক্রর থেকে
সুরক্ষার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল বলে গবেষকরা ধারণা করেন। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
ধারণা
করা হয় বহিঃশক্রর হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তৎকালীন শাসকগণ এখানে
পূনর্রাজত্বের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। আর এই দুর্গকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে
দুর্গ পুন্ড্রনগর। এই স্থানটি পছন্দের জন্য করতোয়া নদীর অবস্থানকেও অনেকে
গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ আজকের মৃত করতোয়া সে সময় সাগরের মতো
প্রশস্ত ছিল বলে প্রাচীন পুস্তক ও তথ্য থেকে প্রমাণ পাওয়া যায়। দুর্গটির
চারপাশে উত্তোলিত পনের পঁচিশ মিটার উঁচু প্রাচীর বন্যা এবং বহিঃশক্রর থেকে
সুরক্ষার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল বলে গবেষকরা ধারণা করেন। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
ধারণা
করা হয় বহিঃশক্রর হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তৎকালীন শাসকগণ এখানে
পূনর্রাজত্বের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। আর এই দুর্গকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে
দুর্গ পুন্ড্রনগর। এই স্থানটি পছন্দের জন্য করতোয়া নদীর অবস্থানকেও অনেকে
গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ আজকের মৃত করতোয়া সে সময় সাগরের মতো
প্রশস্ত ছিল বলে প্রাচীন পুস্তক ও তথ্য থেকে প্রমাণ পাওয়া যায়। দুর্গটির
চারপাশে উত্তোলিত পনের পঁচিশ মিটার উঁচু প্রাচীর বন্যা এবং বহিঃশক্রর থেকে
সুরক্ষার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল বলে গবেষকরা ধারণা করেন। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
ধারণা
করা হয় বহিঃশক্রর হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্যই তৎকালীন শাসকগণ এখানে
পূনর্রাজত্বের দুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। আর এই দুর্গকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠে
দুর্গ পুন্ড্রনগর। এই স্থানটি পছন্দের জন্য করতোয়া নদীর অবস্থানকেও অনেকে
গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। কারণ আজকের মৃত করতোয়া সে সময় সাগরের মতো
প্রশস্ত ছিল বলে প্রাচীন পুস্তক ও তথ্য থেকে প্রমাণ পাওয়া যায়। দুর্গটির
চারপাশে উত্তোলিত পনের পঁচিশ মিটার উঁচু প্রাচীর বন্যা এবং বহিঃশক্রর থেকে
সুরক্ষার জন্য নির্মাণ করা হয়েছিল বলে গবেষকরা ধারণা করেন। - See more at:
http://www.protikhon.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%80%E0%A6%A8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D/#sthash.uBbE7kS4.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
বাংলাদেশের
প্রাচীন একটি জনপদের নাম বগুড়া। প্রাচীন পুন্ড্র রাজ্যের রাজধানী
পুন্ড্রবর্ধনই হচ্ছে এখনকার বগুড়া জেলা। মৌর্য, গুপ্ত, পাল, সেন প্রভৃতি
আমলের বিভিন্ন নিদর্শন এখনও বিদ্যমান আছে এ জেলার বিভিন্ন জায়গায়। ইতিহাস
থেকে জানা যায় ১২৭৯-১২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসনকর্তা সুলতান গিয়াস উদ্দীন
বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দীন বগরা খানের নামানুসারেই এখানকার নামকরণ
হয়েছে বগড়া বা বগুড়া। বগুড়ার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানেই কড়চার এবারের
বেড়ানো।
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
মহাস্থানগড়
বগুড়ার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থান হলো মহাস্থানগড়। বগুড়া শহর থেকে প্রায় তের কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত এ জায়গাটি। প্রায় আড়াই হাজার বছর আগের এক দুর্গ নগরী এই মহাস্থানগড়। এককালে, মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন রাজাদের রাজধানী ছিল এখানে। এখন শুধু সেগুলোর ধ্বংসাবশেষ নিরবে দাঁড়িয়ে আছে ইতিহাসের নীরব সাক্ষী হয়ে। এখানে এখনও আছে ৫০০০ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৪৫০০ ফুট প্রস্থের সেই প্রাচীন নগরীর দেয়াল। দেয়ালের ভেতরে রয়েছে জীয়ত্কুণ্ড, প্রাচীন মসজিদসহ নানান নির্দশন। - See more at: http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMTJfMTNfNF8xNF8xXzI1MzI1#sthash.I6RUsiL8.dpuf
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন